দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমনের জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে আফগানিস্তানকে ৪ উইকেটে পরাজিত করেছে টাইগাররা। এতে তিন ম্যাচের টি২০ সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে আফগানিস্তান ৯ উইকেটে ১৫১ রান সংগ্রহ করেছিল। জবাবে তামিম ও ইমনের ব্যাটে ভর করে বাংলাদেশ ১৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে।
তামিম ৩৭ বলে ৩টি করে বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারির সহায়তায় ৫১ ও ইমন ৩৭ বলে ৪টি বাউন্ডারি ও তিনটি ওভার বাউন্ডারির সহায়তায় সর্বোচ্চ ৫৪ রান সংগ্রহ করেন।
উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশ ১০৯ রানের দুর্দান্ত সূচনা করেছিল। কিন্তু আফগান অধিনায়ক রশিদ খানের বোলিং তোপে হঠাৎ করেই ছন্দপতন হয়। রশিদ এক ওভারে তামিম ও সাইফ হাসানের (০) উইকেট তুলে নেন।
নিজের পরবর্তী ওভারে জাকের আলি (৬) ও শামিম হাসানকে (০) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেললে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১১৮।
আসা যাওয়ার মিছিলে বাংলাদেশের লক্ষ্য তাড়া করাই তখন কঠিন হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত নুরুল হাসান সোহানের ১৩ বলে অপরাজিত ২৩ রানের সুবাদে বাংলাদেশ জয় নিশ্চিত করে। সোহানকে সহযোগিতা করেছেন রিশাদ হোসেন। ৯ বলে ১৪ রানে রিশাদ অপরাজিত ছিলেন।
রশিদ খান ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
এর আগে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং থেকে বাংলাদেশের বোলারদের তোপে আফগানিস্তানের ইনিংস সমৃদ্ধ হয়নি। পেসার তানজিম হাসান সাকিব ও লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন ২টি করে উইকেট দখল করেন। অন্যদিকে মুস্তাফিজুর রহমান ও নাসুম আহমেদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আফগানিস্তান খুব বেশিদূর যেতে পারেনি।
এদিন শুরুতেই বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। ইব্রাহিম জাদরানকে বোল্ড করেছেন এই অফ স্পিনার। সাজঘরে ফেরার আগে ১০ বলে ১৫ রান করেন তিনি। ব্যর্থ হন আরেক ওপেনার সাদিকুল্লাহ আতালও, করেন ১২ বলে ১০ রান।
এরপর দারউইস রাসুলি-মোহাম্মদ ইশাকরা দ্রুতই ফিরেন। এ দুজনের কেউই দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পারেননি। তাতে ৪০ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে আফগানিস্তান। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও রহমানুল্লাহ গুরবাজ। ১৮ বলে ১৮ রান করে গুরবাজ আউট হলে ভাঙে বড় হতে থাকা পঞ্চম উইকেট জুটি। এরপর গুরবাজও ফিরেছেন ৪০ রানে।
যদিও শেষদিকে রীতিমতো ঝড় তোলেন মোহাম্মদ নবি। তাসকিনকে ১৮তম ওভারে তিন ছক্কা হাঁকান তিনি। যদিও সেই ওভারেই আউট হন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। ২৫ বলে ৩৮ রান করেছেন তিনি। এছাড়া ১২ বলে অপরাজিত ১৭ রান করেন শরাফুদ্দিন আশরাফ।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে আফগানিস্তান ৯ উইকেটে ১৫১ রান সংগ্রহ করেছিল। জবাবে তামিম ও ইমনের ব্যাটে ভর করে বাংলাদেশ ১৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান সংগ্রহ করে।
তামিম ৩৭ বলে ৩টি করে বাউন্ডারি ও ওভার বাউন্ডারির সহায়তায় ৫১ ও ইমন ৩৭ বলে ৪টি বাউন্ডারি ও তিনটি ওভার বাউন্ডারির সহায়তায় সর্বোচ্চ ৫৪ রান সংগ্রহ করেন।
উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশ ১০৯ রানের দুর্দান্ত সূচনা করেছিল। কিন্তু আফগান অধিনায়ক রশিদ খানের বোলিং তোপে হঠাৎ করেই ছন্দপতন হয়। রশিদ এক ওভারে তামিম ও সাইফ হাসানের (০) উইকেট তুলে নেন।
নিজের পরবর্তী ওভারে জাকের আলি (৬) ও শামিম হাসানকে (০) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেললে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১১৮।
আসা যাওয়ার মিছিলে বাংলাদেশের লক্ষ্য তাড়া করাই তখন কঠিন হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত নুরুল হাসান সোহানের ১৩ বলে অপরাজিত ২৩ রানের সুবাদে বাংলাদেশ জয় নিশ্চিত করে। সোহানকে সহযোগিতা করেছেন রিশাদ হোসেন। ৯ বলে ১৪ রানে রিশাদ অপরাজিত ছিলেন।
রশিদ খান ২১ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
এর আগে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং থেকে বাংলাদেশের বোলারদের তোপে আফগানিস্তানের ইনিংস সমৃদ্ধ হয়নি। পেসার তানজিম হাসান সাকিব ও লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন ২টি করে উইকেট দখল করেন। অন্যদিকে মুস্তাফিজুর রহমান ও নাসুম আহমেদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আফগানিস্তান খুব বেশিদূর যেতে পারেনি।
এদিন শুরুতেই বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন নাসুম আহমেদ। ইব্রাহিম জাদরানকে বোল্ড করেছেন এই অফ স্পিনার। সাজঘরে ফেরার আগে ১০ বলে ১৫ রান করেন তিনি। ব্যর্থ হন আরেক ওপেনার সাদিকুল্লাহ আতালও, করেন ১২ বলে ১০ রান।
এরপর দারউইস রাসুলি-মোহাম্মদ ইশাকরা দ্রুতই ফিরেন। এ দুজনের কেউই দুই অঙ্কের রান ছুঁতে পারেননি। তাতে ৪০ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে আফগানিস্তান। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও রহমানুল্লাহ গুরবাজ। ১৮ বলে ১৮ রান করে গুরবাজ আউট হলে ভাঙে বড় হতে থাকা পঞ্চম উইকেট জুটি। এরপর গুরবাজও ফিরেছেন ৪০ রানে।
যদিও শেষদিকে রীতিমতো ঝড় তোলেন মোহাম্মদ নবি। তাসকিনকে ১৮তম ওভারে তিন ছক্কা হাঁকান তিনি। যদিও সেই ওভারেই আউট হন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। ২৫ বলে ৩৮ রান করেছেন তিনি। এছাড়া ১২ বলে অপরাজিত ১৭ রান করেন শরাফুদ্দিন আশরাফ।